প্রান্তিক নারী উদ্যোক্তাদের দারিদ্র বিমোচন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও আয়বর্ধক কর্মসূচি হিসেবে আইএগ্রো লিমিটেডের ছাগল বর্গা প্রকল্প চলমান। এই প্রকল্পের মাধ্যমে আইএগ্রোর নিজস্ব ফার্ম থেকে ছাগল লালন-পালনের জন্য সহজ শর্তে ছাগল দেওয়া হচ্ছে। বর্গাদাররা ছাগল পালনের পর লাভের অংশ ভাগাভাগি করবেন। আইএগ্রোর পক্ষ থেকে বর্গাদারকে ছাগলের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় প্রয়োজনীয় ভেক্সিন ও ঔষধ সরবরাহ এবং ছাগলের দ্রুত বংশবৃদ্ধির জন্য প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেয়া হবে। আমাদের উদ্দেশ্য ছাগল বর্গা প্রকল্পের মাধ্যমে গ্রামের দরিদ্র পরিবারগুলোকে স্বাবলম্বী করে তোলা এবং ছাগলের বংশবৃদ্ধি ও সঠিক যত্নের মাধ্যমে সবার জন্য লাভজনক পরিবেশ তৈরি করা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা পশু পালন বিষয়ে যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে Whatsapp এ আমাদের সাথে যুক্ত হনঃ https://lnkd.in/ggsm7Dyu #ছাগলবর্গা #কৃষি #পশুপালন
Ayagro.asia
Technology, Information and Media
Faridpur, অনুসারী Dhaka ১৭২
Empowering Farmers through Finance & Technology.
আমাদের সম্পর্কে
🌾Ayagro Limited is a Social Business organisation working to provide Financial and Technical assistance to smallholder farmers for improving agricultural practices in Bangladesh. Join farming with us.
- ইন্ডাস্ট্রি
- Technology, Information and Media
- কোম্পানির আকার
- 11-50 কর্মচারী
- সদর দপ্তর
- Faridpur, Dhaka
- ধরণ
- Privately Held
- প্রতিষ্ঠিত
- 2023
অবস্থান
-
প্রাথমিক
Habili Gopalpur,Mujib Sarak, Faridpur, Bangladesh
2nd Floor,Hazi Fokhruzzaman Mansion
Faridpur, Dhaka 7800, BD
এ কর্মচারী Ayagro.asia
আপডেট
-
আইএগ্রো এর উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে ayCare সেবার অন্তর্ভুক্ত সকল ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - 🔷 ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। 🔷 ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। 🔷 ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। 🔷 ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377
-
-
-
-
-
+১
-
-
আইএগ্রো এর উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে ayCare সেবার অন্তর্ভুক্ত সকল ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳ ১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - 🔷 ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। 🔷 ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। 🔷 ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। 🔷 ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377
-
-
আইএগ্রো এর উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে ayCare সেবার অন্তর্ভুক্ত সকল ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳ ১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - • ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। • ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। • ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। • ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377
-
-
-
-
-
+১
-
-
আইএগ্রো এর উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে ayCare সেবার অন্তর্ভুক্ত সকল ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳ ১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - • ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। • ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। • ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। • ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 #ayagro #aycare
-
-
-
-
-
+১
-
-
আইএগ্রো এর উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে ayCare সেবার অন্তর্ভুক্ত সকল ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳ ১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - • ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। • ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। • ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। • ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377
-
-
-
-
-
+১
-
-
আইএগ্রো লিমিটেডের উদ্যোগে প্রান্তিক নারীদের ছাগল পালনে সহায়ক সেবা ayCare কর্মসূচি চলমান রয়েছে। এই পর্বে প্রান্তিক পর্যায়ে ছাগল ও ভেড়াকে পিপিআর ভ্যাকসিন প্রদান করা হচ্ছে। এ সেবার আওতায় একজন ক্ষুদ্র নারী উদ্যোক্তা ছাগল প্রতি বার্ষিক মাত্র ৳ ১৯৯/- টাকায় পাচ্ছেন - • ছাগলের পিপিআর, ক্ষুরারোগ, তড়কা, বাদলা, গলাফুলা ও গোট পক্স প্রতিরোধে প্রয়োজনীয় ভ্যাকসিন। • ছাগলের কৃমি প্রতিরোধে কৃমিনাশক ট্যাবলেট ও ইঞ্জেকশন বছরে ৪ বার। • ছাগল পালনের সঠিক পদ্ধতি এবং রোগ প্রতিরোধ ও প্রতিকার বিষয়ে বছরে ১২ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ। • ছাগলের যেকোনো সমস্যায় সার্বক্ষণিক ভেটেরিনারি পরামর্শ সেবা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা ভেটেনারি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 #ayagro #aycare
-
-
-
-
-
+১
-
-
🍅 টমেটোর ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট বা ঢলে পড়া প্রতিরোধে কৃষক ভাইদের করণীয় 💡 🍅 টমেটো আমাদের দেশের অন্যতম জনপ্রিয় সবজি, যা সারাবছরই চাষ করা হয়। তবে টমেটো চাষিদের জন্য একটি বড় সমস্যা হলো ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট রোগ। Ralstonia solanacearum নামক ব্যাকটেরিয়ার কারণে এই রোগ হয়, যা গাছের শিকড় ও জলের পরিবহন ব্যবস্থাকে আক্রমণ করে। এটি দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং একবার আক্রমণ করলে ফসলের বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে। বিশেষ করে উষ্ণ-আর্দ্র আবহাওয়ায় এই রোগটি বেশি দেখা যায়। সময়মত ব্যবস্থা না নিলে এটি পুরো ক্ষেতের ফসল ধ্বংস করতে সক্ষম। তাই কৃষক ভাইদের এ বিষয়ে সচেতন থাকা অত্যন্ত জরুরি। ➤ লক্ষণঃ 🔸 ব্যাকটেরিয়াল উইল্ট একটি মাটিবাহিত রোগ। 🔸 এ রোগের জীবাণু শিকড়ের ক্ষতস্থান দিয়ে গাছে প্রবেশ করে এবং পানি-পরিবহন নালীর মধ্যে বংশ বিস্তার করে নালী পথ বন্ধ করে দেয়। ফলে পাতা ও গাছ সবুজ অবস্থায় নেতিয়ে বা ঢলে পড়ে। 🔸 এভাবে কয়েক দিনের মধ্যে সবুজ অবস্থাতেই গাছটি মরে যায়। 🔸 রোগাক্রান্ত গাছের কান্ড মাটি থেকে ১-২ ইঞ্চি উপরে ছুরি দিয়ে কেটে পরিষ্কার কাঁচের গ্লাসের পানিতে রাখলে ২-৩ মিনট পরেই সাদা সূঁতার মতো পুঁজ বের হয়ে আসতে দেখা যায়। এ পদ্ধতিটি দ্বারা সহজেই এ রোগের জীবাণুকে সনাক্ত করা যায়। ➤ দমন ব্যবস্থাপনাঃ 🔹 রোগাক্রান্ত গাছ দেখা মাত্র তুলে ধ্বংস করুন। 🔹 শস্য পর্যায়ক্রম অনুসরণ করুন যেমন ভুট্টা, সরিষা, গম। 🔹 রোগ সহনশীল জাত চাষ করুন। 🔹 পরিমিত সেচ প্রদান করুন। এ রোগ ধরে গেলে সেচ বন্ধ রাখুন। 🔹 বীজ ও চারা শোধন করুন (স্ট্রেপ্টোসাইক্লিন বা স্ট্রেপ্টোমাইসিন বা প্লান্টোমাইসিন ১ গ্রাম ১০ লিটার পানিতে মিশিয়ে গাছে স্প্রে করুন। 🔹 হেক্টর প্রতি ৫ টন অর্ধপচা মুরগির বিষ্ঠা চারা লাগানোর কমপক্ষে ২১ দিন আগে জমিতে প্রয়োগ করে মিশিয়ে দিন এবং মাটির সাথে ভালভাবে পচতে দিন। 🔹 সরিষার খৈল ৫০০ কেজি/হেক্টর হারে জমির শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করুন। 🔹 ফুরাডান ৫ জি নামক কৃমিনাশক ২৫ কেজি/হেক্টর হারে চারা লাগানোর সময় অথবা জমির শেষ চাষের সময় প্রয়োগ করুন। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা কৃষি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে Whatsapp এ আমাদের সাথে যুক্ত হনঃ https://lnkd.in/ggsm7Dyu #টমেটো #উইল্ট #ব্যাকটেরিয়া #ঢলেপড়া #বৃষ্টি #কৃষিকথা #কৃষিপরামর্শ
-
-
🥒 শসার ফলন বৃদ্ধিতে ঢলে পড়া রোগ প্রতিরোধে কৃষকদের জন্য কিছু পরামর্শ 💡 🥒 শসা চাষে ঢলে পড়া রোগ কৃষকদের জন্য একটি গুরুতর সমস্যা, যা শসা গাছের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও ফলনের জন্য বড় হুমকি হিসেবে দেখা দেয়। এ রোগের প্রাথমিক লক্ষণ হিসেবে শসার গাছের পাতা প্রথমে হলুদ হয়ে যায়, এরপর দ্রুত শুকিয়ে মরে যায়। ফলশ্রুতিতে গাছ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং ফলন মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। ঢলে পড়া রোগ মূলত ছত্রাকজনিত কারণে হয়ে থাকে, যা বাতাস, পানি ও আর্দ্র আবহাওয়ার মাধ্যমে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। বিশেষ করে বর্ষাকালে বা শীতল ও স্যাঁতসেঁতে পরিবেশে এ রোগের প্রকোপ অনেক বেড়ে যায়। ➤ লক্ষণঃ 🔸 রোগ জীবাণু গাছের শিকড় নষ্ট করে দেয় ফলে শিকড় দিয়ে রস গাছের কান্ডে পৌছাতে পারে না এর ফলে রসের অভাবে ঢলে পড়ে ও গাছ মারা যায়। ➤ দমন ব্যবস্থাপনাঃ 🔹 রোগমুক্ত গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করুন। 🔹 প্রতি কেজি বীজে ২.৫ গ্রাম প্রোভেক্স বা ভিটাভেক্স -২০০ দ্বারা বীজ শোধন করুন। 🔹 রোগ প্রতিরোধী জাত ব্যবহার করুন। 🔹 আক্রান্ত গাছ তুলে পুড়িয়ে ফেলুন। 🔹 রোগ দেখা মাত্রই কার্বেন্ডাজিম বা ম্যানকোজেব অথবা কার্বেন্ডাজিম + ম্যানকোজেব গ্রুপের ছত্রাকনাশক প্রতি লিটার পানিতে ১ গ্রাম মিশিয়ে অসুস্থ ও অন্যান্য সুস্থ গাছের গোড়া ভিজিয়ে দিন। 🔹 কোন কোন ক্ষেত্রে প্রতি লিটার পানিতে ২ গ্রাম কপার অক্সিক্লোরাইড জাতীয় ছত্রাকনাশক গাছের গোড়ায় ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যায়। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা কৃষি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে Whatsapp এ আমাদের সাথে যুক্ত হনঃ https://lnkd.in/ggsm7Dyu #শসা #ঢলেপড়া #ছত্রাক #উইল্ট #কৃষিকথা #কৃষিপরামর্শ
-
-
🌾 ফলস স্মাট (লক্ষীর গু) দ্বারা ধান আক্রান্ত ❓ প্রতিরোধের কার্যকর উপায় জেনে নিন 💡 🌾 লক্ষীর গু বা ভূয়াঝুল রোগ ধানে পাকার সময় ছত্রাকের আক্রমণে হয়ে থাকে। এটি ধানের শীষে গুটিকা সৃষ্টি করে, যা ভেতরে হলুদে কমলা এবং বাইরের অংশ সবুজ বা কালো রঙের হয়। ছত্রাক চাল হওয়ার প্রাথমিক পর্যায়ে আক্রমণ করে এবং চাল নষ্ট করে দেয়। ফলে ফলন ব্যাপকভাবে হ্রাস পায়। এ রোগ ধানের মান কমিয়ে দেয়, যা কৃষকদের জন্য বড় ধরনের ক্ষতির কারণ। ➤ লক্ষণঃ 🔸 ধান পাকার সময় লক্ষীর গু বা ভূয়াঝুল রোগ দেখা যায়। 🔸 ছত্রাক ধানে চাল হওয়ার শুরুতেই আক্রমণ করে এবং বাড়ন্ত চালকে নষ্ট করে বড় গুটিকা সৃষ্টি করে। 🔸 গুটিকার ভেতরের অংশ হলুদে কমলা রঙের এবং বাইরের অংশ সবুজ অথবা কালো হয়। 🔸 কচি গুটিকাগুলো ১ সেমি আকারের, তবে পরিপক্ক অবস্থায় আরও বড় হয়। 🔸 গুটিকার ভেতরের আঠালো পদার্থের কারণে স্পোর সহজে বের হতে পারে না। 🔸 সাধারণত এক শীষে কয়েকটি ধানের বেশি আক্রমণ হয় না। ➤ ব্যবস্থাপনাঃ 🔹 সুস্থ গাছ থেকে বীজ সংগ্রহ করে পরবর্তী মৌসুমে ব্যবহার করা। 🔹 রোগ প্রতিরোধী জাত ব্যবহার করা। 🔹 আক্রান্ত গাছ বা শীষ তুলে ফেলা। এটি দমনের সবচেয়ে কার্যকর উপায়। তবে সকাল বেলা আক্রান্ত শীষ পলি ব্যাগে সাবধানে আবদ্ধ করে তুলতে হবে যাতে স্পোর ছড়াতে না পারে। 🔹 ক্ষেত আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকলে শিষ বের হওয়ার পরই জমিতে কার্বেন্ডাজিম গ্রুপের ছত্রাকনাশক যেমন ব্যাভিস্টিন, সেসজিম বা নোইন ১ গ্রাম/লিটার পানিতে মিশিয়ে স্প্রে করা। 🔹 ফসল কাটার পর আক্রান্ত জমি ও তার আশেপাশের জমির নাড়া পুড়িয়ে ফেলা। আমাদের সাথে যুক্ত হতে কিংবা কৃষি বিষয়ক যেকোনো পরামর্শের জন্য যোগাযোগ করুনঃ +880 1622-770377 প্রতিনিয়ত আপডেট পেতে Whatsapp এ আমাদের সাথে যুক্ত হনঃ https://lnkd.in/ggsm7Dyu #ধানচাষ #ফলসস্মাট #লক্ষীরগু #কৃষিকথা #কৃষিপরামর্শ
-