AjkerDeal.Com

দেখে নিন, "Shark Tank Bangladesh Season 1"-এর ২য় এপিসোড।।

➡️ Berger Presents Rise Above All 2024, powered by Grameenphone, is set to inspire thousands of people on November 16, 2024, at the KIB Complex, Khamar Bari Road, Dhaka. ➡️ Organized by Don Sumdany Facilitation & Consultancy, this year marks the 8th edition of Bangladesh’s largest public speaking event, designed to empower students, young professionals, and budding entrepreneurs with insights from top speakers and influential brands. ➡️ As a landmark event for personal and professional growth, Rise Above All 2024 is a unique platform where talent, learning, and ambition converge. Attendees will be motivated and equipped to reach new heights through dynamic sessions led by industry leaders. ➡️ BDJobs join 'Berger presents Rise Above All 2024' as "Career Partner". We believe this event would add much value for job seekers and people looking for a career shift. Event: https://lnkd.in/gu5BYYAw #Bdjobs #Fahim_Mashroor #RiseAboveAll2024 #DonSumdany

সভায় মোবাইল অপারেটরদের পাশাপাশি এখন থেকে কন্টেন্টের সঙ্গে জড়িততের আমন্ত্রণ জানানোয় বিটিআরসিকে ধন্যবাদ জানিয়ে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের টাস্কফোর্স সদস্য এবং বিডিজবস প্রতিষ্ঠাতা ফাহিম মাশরুর বলেন, ‘আমদের ক্রয় ক্ষমতার চেয়ে ডাটার দাম বেশি। তাই ব্রডব্যান্ডের মতো মোবাইল ইন্টারনেটেরও দাম বেধে দেওয়া দরকার। বিটিআরসির রেভিনিউ শেয়ার ও এসএফও ফান্ডের বিষয় পুণর্বিবেচনা করতে হবে। অন্তত দুই বছর এসওএফ ফান্ড বন্ধ রাখা দরকার।’ তিনি আরো বলেন, ‘গুগল, ফেসবুক ও আকামাই যেন দেশে আসে সে জন্য কন্টেন্টের দায় শুধু কন্টেন্টদাতার ওপর রাখতে হবে। একইসঙ্গে বন্ধ করে দেওয়া হোক এনটিটিএন। বিগত সময়ে যেসব প্রতিষ্ঠানকে বেআইনি সুবিধা দিয়ে জায়ান্ট করা হয়েছে তাদের বিষয়ে এখনই যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার।’

চলছে , গোলটেবিল আলোচনা বৈষম্যহীন উন্নয়নে প্রযুক্তির ব্যবহার 'নতুন করে যাত্রা' বিশেষ অতিথি : আশিক চৌধুরী, নির্বাহী চেয়ারম্যান, বিডা (BIDA) মাহমুদ হোসেন, কমিশনার, বিটিআরসি (BTRC) আয়োজনে: TIPAP (টেকনোলজি ইন্ডাস্ট্রি পলিসি এডভোকেসি প্ল্যাটফর্ম)

গতকাল শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে নাগরিক প্ল্যাটফর্ম ভয়েস ফর রিফর্ম আয়োজিত এক সংলাপে এসব কথা বলেন বক্তারা। ‘দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতি: সংকট সমাধানের আশু উপায়’ শীর্ষক সংলাপে বক্তারা বলেন, সাবেক আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন সামষ্টিক অর্থনৈতিক ভুল নীতির কারণে দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি তৈরি হয়েছে। ফলে মূল্যস্ফীতি কমাতে এসব নীতি সংশোধন করতে হবে। ফাহিম মাশরুর বলেন, দুই বছরের বেশি সময় দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি রয়েছে। আগস্টে সরকার পরিবর্তনের পর আমরা আশা করেছিলাম জিনিসপত্রের দাম কিছুটা কমবে; কিন্তু পরিস্থিতির উন্নতি হয়নি। এমন প্রেক্ষাপটে এ অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে। বিস্তারিত পড়ুন - https://lnkd.in/gEHd33iv

দীর্ঘমেয়াদে পণ্যের দাম কমাতে উৎপাদন খরচ কমানো প্রয়োজন। একই সঙ্গে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রাখতে সরকারের গৃহীত নীতির স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে হবে। বিস্তারিত পড়ুন - https://lnkd.in/gQ-udMVJ

রাষ্ট্র সংস্কারে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ নামের নতুন একটি নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। তারা আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ধারাবাহিকভাবে নানা অঙ্গনে সংস্কার বিষয়ে ‘মেরামত আলাপ’ শিরোনামে গুণগতমানের আলোচনা শুরু করবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ঘটে।

রাষ্ট্র সংস্কারে সহযোগিতা করার লক্ষ্যে ‘ভয়েস ফর রিফর্ম’ নামের নতুন একটি নাগরিক প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ঘটেছে। তারা আগামী ৪ অক্টোবর থেকে ধারাবাহিকভাবে নানা অঙ্গনে সংস্কার বিষয়ে ‘মেরামত আলাপ’ শিরোনামে গুণগতমানের আলোচনা শুরু করবে। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এই প্ল্যাটফর্মের আত্মপ্রকাশ ঘটে। এ প্ল্যাটফর্মে ১৩ জন সহ–আহ্বায়ক আছেন। তাঁদের একজন আলোকচিত্রী ও মানবাধিকারকর্মী শহীদুল আলম সংবাদ সম্মেলনে এ উদ্যোগের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের নাম ঘোষণা করেন। এই প্ল্যাটফর্মের সহ-আহ্বায়ক হিসেবে অন্য যাঁরা আছেন, তাঁরা হলেন মানবাধিকারকর্মী অশোক বড়ুয়া, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক নাজিফা জান্নাত, তথ্যপ্রযুক্তি উদ্যোক্তা ফাহিম মাশরুর, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক মাসুদ রানা, আইনজীবী ও সংবাদকর্মী মানজুর-আল-মাতিন, প্রকাশক ও গবেষক মাহরুখ মহিউদ্দীন, অধিকারকর্মী মুক্তশ্রী চাকমা, গণমাধ্যমবিশেষজ্ঞ সাইয়ীদ কবীর, সাংবাদিক ও ই-আরকি সম্পাদক সিমু নাসের, রাজনৈতিক কর্মী সৈয়দ হাসিবউদ্দীন হোসেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক শাহিনুর সুমি এবং শ্রম অধিকার কর্মী মো. রুহুল আমিন।

এখন নির্বাচন হলে ৩৪ শতাংশ মানুষ নিশ্চিত নন কাকে ভোট দেবেন। আর ১১ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা ছাত্র–সমর্থিত নতুন কোনো দলকে ভোট চান। এই উত্তর পাওয়া গেছে মাঠপর্যায়ের জরিপ থেকে। অন্যদিকে অনলাইন জরিপে অংশ নেওয়া ৩৫ শতাংশই ছাত্র–সমর্থিত নতুন কোনো রাজনৈতিক দলকে ভোট দিতে চান। তবে ১১ শতাংশ এখনো নিশ্চিত নন কাকে ভোট দেবেন।

এখন নির্বাচন হলে ৩৪ শতাংশ মানুষ নিশ্চিত নন কাকে ভোট দেবেন। আর ১১ শতাংশ বলেছেন, তাঁরা ছাত্র–সমর্থিত নতুন কোনো দলকে ভোট চান। এই উত্তর পাওয়া গেছে মাঠপর্যায়ের জরিপ থেকে। অন্যদিকে অনলাইন জরিপে অংশ নেওয়া ৩৫ শতাংশই ছাত্র–সমর্থিত নতুন কোনো রাজনৈতিক দলকে ভোট দিতে চান। তবে ১১ শতাংশ এখনো নিশ্চিত নন কাকে ভোট দেবেন।